গুগল নলেজ প্যানেল এর আদ্যপন্ত -
গুগল নলেজ প্যানেল বর্তমান সময়ে ট্রেন্ডিং হয়ে দাড়িয়েছে, এবং এই নলেজ প্যানেলের বিষয়টি ফেসবুক এর ব্লু-ব্যাজ ভেরিফিকেশন এর পর থেকে বেশি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কারন অনেক মানুষই ভেবে আছেন যে গুগল নলেজ প্যানেল থাকা মানেই ফেসবুক কিংবা টুইটার ভেরিফাইড, ব্যাপার টা পুরো-পুরি ভাবে সত্যতা না থাকলেও মোটামোটী ধরে নেয়া যায় এটাই বাস্তব কিংবা সত্য।
{tocify} $title={এক নজরে দেখুন}
তো বন্ধুরা এই নিয়েই আমাদের আজকের বিষয় গুগল নলেজ প্যানেল কি, এবং এটি কিভাবে কাজ করে আর কোথায় পাবো , তাই আপনী যদি নলেজ প্যানেল করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে এই নিউবি৩৬০ এর ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
তাই চলুন কিভাবে ফ্রি তেই আপনি একটি গুগল থেকে নলেজ প্যানেল একদম গ্যারান্টি সহ কারেই পেতে পারেন তার বিষয়ে আপনাকে মোটামোটি ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবো এতে আপনার কোন টাকা খরচ হবে না আশা করছি। তাই চলুন আজকের বিস্বারিত আর্টিকেল এর বিষয়ে জেনে নেই কিভাবে কি করতে হয়।
কিন্তু তার আগে আমাদের জানা উচিৎ যে গুগল নলেজ প্যানেল টি মূলত কি তাই ধারাবাহিক ভাবে দেখে নিন।
গুগল নলেজ প্যানেল কি?
গুগল নলেজ প্যানেল হচ্ছে গুগল এর একটি ইনফরমেশন বক্স, যেখানে কোন নির্দিষ্ট জিনিস বা ব্যক্তির নাম সার্চ করলে ডান পাশে একটি বক্সের মতন অংশে সার্চকৃত বিষয়ের উপরে সংক্ষিপ্ত সারাংশ লেখা দেখতে পাওয়া যায়।
সবার প্রথমেই অই বক্সের মধ্যে যে সকল বিষয় গুলো এড্ড হয়ে থাকে এবং যা থেকে বুঝা যায় ফেমাস কোন ব্যক্তি কিংবা যে কোন প্রোডাক্ট এর ডিটেইলস মূলত এটাই গুগল এর নলেজ প্যানেল।
তবে গুগল থেকে নলেজ প্যানেল যে শুধু মাত্র কোন ব্যক্তি পাবেন এমন নয় ,যে কোন বই, লেখক , ই-কমার্স , দেশ সহ প্রায় অংসখ্য ক্যাটাগরী রয়েছে এই নলেজ প্যানেল এর ক্ষেত্রে।
গুগল থেকে নলজের প্যানেল পাওয়া মানেই গুগল এর চোখে আপনি একজন সম্মানীয় এবং নটেবল ব্যাক্তি হিসাবে ধরা যায়।
See More: এয়ারটেল মিনিট অফার{alertWarning}
আর আপনার যদি একটি নলেজ প্যানেল থেকেই থাকে তাহলে ইন্সটাগ্রাম কিংবা ফেসবুক এর ক্ষেত্রে ব্লু ব্যাজ এপ্লাইতে ভেরিফায়েড হবার চান্স বেশি থাকে, এর কারন ফেসবুক কিংবা ইন্সটা ভেবেই নেয় আপনি একজন গুগল এর ভেরিফায়েড ব্যাক্তি এবং রিয়েল পার্সন হিসাবে।
তো ধরুন কেউ যদি সার্চ করেই এভাবে আপনার নামে একটি বক্স সহ ইনফরমেশন পায় এবং আপনার বিষয়ে লেখা গুগল কালেক্ট করে আপ্লোড করে থাকে বিষয় টা একদিক থেকে মজার কিনা বলুন?
যাই হোক হতে পারে বিষয় টা মজার কিন্তু এই নলেজ প্যানেল পাওয়া টা খুব সহজ এটা বলবো না আবার কঠিনও যে তাও আমি মানবো না।
এটি কে পেতে হলে আপনাকে ধাপে ধাপে এপ্লাই করে নিজেকে নটেবল কিইং সম্মানীয়র ব্যক্তি হিসাবে প্রমান করতে পারলেই মিলবে এই সোনার হরিন।
গুগল নলেজ প্যানেল কিভাবে পাওয়া যায়?
তো বন্ধুরা আপনারা যদি ভেবে থাকেন গুগল নলেজ প্যানেল এর ভেরিফাইড পেতে এটিকে ফেসবুক কিংবা টুইটার এর মতন ফর্ম পূরন করলেই পেয়ে যাবেন তাহলে এই বিষয় টি একদমই ভুল চিন্তা ভাবনা।
আসলে মজার বিষয়ই হলো এটি কে গুগল অটোমেটিক ভাবে ক্রিয়েট করে থাকে।
এক্ষেত্রে গুগল এর নিজস্ব ডেভলোপার টিম কিংবা ইঞ্জিনিয়ার ও আপনাকে Google Knowledge Panel পেতে সাহায্য করতে পারবে না।
এই কাজ টি গুগলের একটি বট সেকশন করে থাকে।
মেইন বিষয় হলো গুগল এর চাই ডাটা, এবং এই ডাটা গুলি গুগল ইন্টারনেট জগতের সব ইন্ডেক্স পেজ থেকে কালেক্ট করে নেয়।
যদি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কিংবা কোন নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে প্রচুর ইন্টারনেট সোর্স থাকে,তখন সেই সোর্স গুলি কে একটি শর্টনোট হিসাবে যখন সার্চ হয় তখন সেই বিষয় গুলো ডান পাশে তুলে নিয়ে আশা টাই মূলত নলেজ প্যানেল করে থাকে।
যদিও বা Knowledge Panel এর জন্য নির্দিষ্ট ভাবে কোথাও বলা হয়নি যে কি কি ধরনের সোর্স এর দরকার আছে, কারন এই কাজ টি গুগল খুব ভালো ভাবেই করে থাকে।
তো বন্ধুরা নলেজ প্যানেল মেইন টুইষ্ট টাই আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কারন এই পোষ্ট থেকে আওনি খুব সহজেই আপনার ব্যক্তিগত নলেজ প্যানেল পেতে সাহায্য করবে।।
আরো দেখুনঃ এয়ারটেল মিনিট চেক কোড{alertWarning}
যাই হোক নলেজ প্যানেল মূলত কয়েক ভাবে পাওয়া যায় কারন আমি আগেই বলেছি এটি নতুন কিছু নয় এই ভেরিফিকেশন সিষ্টেম টি গুগলে অনেক পুরানো শুধু মাত্র ফেসবুক ভেরিফিকেশন এর হাত ধরেই নতুন করে নাড়া দিয়ে উঠছে মাত্র।
নলেজ প্যানেল পাওয়াটা মোটামোটী ভাবে কঠিন , তবে এক্ষেত্রে দুইটা সিষ্টেম আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
নলেজ প্যানেল পাওয়া প্রোসেস গুলি।{alertInfo}
নিউজ পাব্লিশ কিংবা ওয়েবসাইট এর সাহায্যেঃ
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যারা ওয়েবসাইট ব্যবহার করি, চাইলে তারা খুব সহজেই গুগল এর একটি নলেজ প্যানেল ক্রিয়েট এর প্রোসেস করে নিতে পারবেন।
এর জন্য অবশ্যই আপনাকে WP Schema প্লাগিন কিংবা এসইও প্লাগিন এর ডাটা স্ট্যাকচারের নলেজ গ্রাফ নামের একটি সেটিং দেখতে পারবেন।
সেখানের যাবতীয় বক্স গুলি তে আপনি আপনার নাম দিবেন, আপনার ছবি কিংবা প্রতিষ্ঠানের লোগো এবং আদারস বায়ো এড করবেন এতে করে গুগল আপনার ওয়েবসাইট এর ভিত্তিতে আপনাকে অটোমেটিক ভাবে নলেজ প্যানেল ক্রিয়েট করে দিবে এবং সেটিকে ক্লেইম করতেও আপনাকে গুগল সার্চ কন্সোলের ভেরিফিকেশন মেথড এর সাহায্য নিয়ে করতে হবে।
এছাড়া আপনি যদি কোন লেখক কিংবা ডাক্তার কিংবা অন্যান্য পেশার কোন ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিউজ আর্টিকেল এর সাহায্য নিতে হবে।
যখন আপনার নামে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে পজিটিভ লেখা সহ আপনি একজন নটেবল পার্সন এ বিষয়টি স্বীকৃত প্রদান করছে বলে গুগল মনে করবে তখনই তারা আপনার ডাটা গুলো কে একটি জায়গাতে পজিশন দিয়ে মূল বিষয়ের উপরে আপনার নামে একটি নলেজ প্যানেল করে ফেলবে।
বুঝতে পারলেন তো কিভাবে পাওয়া যাবে এই নলেজ প্যানেল যদি আপনি একজন নটেবল পার্সন হয়ে থাকেন তাহলে এই প্রোসেস টি আপনার জন্য।
এবারে চলুন আমরা দেখে নেই আমাদের দ্বিতীয় পদ্ধতি ঠিক রকমের।
মিউজিক্যাল প্লাটফর্মের সাহায্যেঃ
এই পদ্ধতিটি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় বলা যায়, এর কারন হচ্ছে বর্তমানে প্রচুর পরিমানে এই প্রোসেস ফলো করেই বেশ কিছু মানুষ ফেসবুক আইডী এবং পেজ ভেরিফায়েড করে নিয়েছে।
তারা ফেক এই পদ্ধতি অবলম্বন করেই প্রায় সবই মিউজিশিয়ান ক্যাটাগরীতেই তাদের ব্ল ব্যাজ ভেরিয়েড কনফার্ম করে ফেলেছে।
তো বন্ধুরা এই প্রোসেসে মূলত আপনার গান প্রায় সকল ধরনের মিউজিক স্ট্রিমে থাকতে হবে,এবং এর জন্য আপনাকে সকল মিউজিক্যাল প্লাটফর্মে আপনি আপনার গান বা মিউজিক কে আপ্লোড করে দিবেন।
তো কি কি ধরনের মিউজিক্যাল প্লাটফর্মে আপনার গান থাকলে আপনি আপনি নলেজ প্যানেল পাবেন সেটি যদি জানেন তো ভালো আর না জানলে আপনি জেনে নিনঃ
স্পটিফাই, এম্যাজন মিউজিক, ডেজার, ইউটিউব মিউজিক, Apple Music, টিডাল, জিওসাভান সহ অন্যান্য সকল ধরনের মিউজিক প্লাটফর্মই যথেষ্ট।
এবং এর মধ্যে স্পটিফাই এর ভেরিফায়েড ব্যাজ ক্লেইম করা খুবই সহজ।
যাইহোক , এসব প্লাটফর্মে একাউন্ট খোলার পরে আপনার কাজ হবে যে কোন মিউজিক ডিস্ট্রিবিউটর এর সাহায্য নেয়া।।
মিউজিক ডিস্ট্রিবিউটর এর কাজ হলো মূলত আপনার গান গুলি কে সকল মিউজিক্যাল প্লাটফর্ম গুলি তে প্রকাশ করা। কারন আপনি স্পটিফাই কিংবা ডেজার কিংবা এপেল মিউজিক সহ অন্যান্য যত গুলী মিউজিক প্লাটফর্ম আছে, সেগুলি তে ডিরেক্টলি মিউজিক পাব্লিশ এর কোন প্রকার সিষ্টেম নেই, তাই আপনাকে এই কাজ করতে ডিস্ট্রোবিউটরই সাহায্য করবে।
বর্তমানে প্রায় নানা ধরনের জনপ্রিয় পেইড এবং ফ্রি ডিস্ট্রোবিউটর রয়েছে , যার মধ্যে Routenote, Trac , Songtradr , Dittomusic সহ আরো বেশ কিছু জনপ্রিয় মিউজিক্যাল ডিস্ট্রোবিউটর আছে।।
তবে আমি আপনাকে Dittomusic কে ব্যবহার করতে সাজেষ্ট করবো কারন এটি ১ মাসের ট্রায়েল হিসাবে ফ্রি ব্যবহার এর সুযোগ করে দেয় এবং আপনি এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে ১ মাসে প্রতি গান আপ্লোড করে যাবেন তাহলেই কাজ হয়ে যাবে।
তবে পেইড ডিস্ট্রোবিউট এর ক্ষেত্রে Distrokid, Dittomusic,Record Union, Symphonic, সহ আরো বেশ কিছু জনপ্রিয় প্লাটফর্ম আছে বর্তমানে, এবং বেশিরভাগ মানুষই পেইড হিসাবে ডিষ্ট্রোকিড কে বেশি ব্যবহার করে আসছে।
যাই হোক এখন আসি গানের বিষয়ে, এই কাজ টীও খুবই সহজ বলতে পারি। কারন আপনি গান জানেন না আপনার কোন গানের প্রতিভা নাই তো কি হইছে?
এপ্স এর সাহায্য নিয়ে করতে পারেন এই কাজ টি, কারন এই ধরনের মিউজিক আপনি অ্যাপসের সাহায্যে খুব দ্রুতই বানিয়ে নিতে পারবেন। তাই এটি নিয়ে আর কোন টেনশন না করলেও আপনার চলবে।
আপনি যদি মিউজিক কিভাবে বানাতে হয় বিষয়ে অই সকল এপ এর নাম জানতে চান তাহলে কম্মেন্ট বক্সে মেইল সহ কম্মেন্ট করবেন। আমি আপনাকে পেইড সব থেকে ইজি অ্যাপস টিকে পাঠিয়ে দিবো।
তো বন্ধুরা এই কাজ টি গুলো তো করে ফেলছেন আশা করি , এবার কি করবেন চলুন এ বিষয়ে দেখে নেই।
নলেজ প্যানেল পাওয়ার সাজেষ্ট গুলিঃ
যাই হোক এবারে কিছু বিষয় খেয়াল করুন বন্ধুরা, আপনি এই কাজ গুলি করার আগে অবশ্যই আপনার সোশ্যাল মাধ্যমে ব্যবহৃত লিংক এবং নাম সব কিছু সব খানে একি দিবেন, সাথে সকল প্লাটফর্ম এবং লিংকের ইউজার নেমও এক দিবেন। আলাদা আলদা ভাবে ব্যবহার করলে গুগল এর ডাটা কালেক্ট করতে অনেক সময় লেগে যাবে কিংবা অনেক সময় ঠিক মতোন পাবেও না বলা যায়।
এর পর আপনাকে একটি উইকিপিডিয়া পেজ কিংবা অল্টারনেটিভ পেজ হিসাবে IMDB কিংবা Flimfreeway এর মাধ্যমে আপনার একটি বায়োগ্রাফি পাব্লিশ করতে হবে।
সব কিছুই আপনি সেখানে ইংলিশে পাব্লিশ করবেন এবং চেষ্টা করবেন ইউনিক লেখার সাথে ছবি দিবেন আপনার এবং আপনি একজন প্রোফেশনাল মিউজিশিয়ান এটা দাবি করবেন।
আরো দেখুনঃ ম দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম{alertWarning}
ব্যাস আর কিছু করতে হবে না আপনাকে এবার শুধু প্রতিদিন নতুন নতুন মিউজিক পাব্লিশ করতে থাকবেন। যত বেশি মিউজিক লাইভ হবে আপনার নামে তত দ্রুতই গুগল আপনার ডাটা গুলো ক্যাচ করে নিবে।
তবে এখানে বলে রাখা ভালো অনেকে দাবি করে ২-৩ দিনেই নলেজ প্যানেল ব্যাপার টা লজিক্যাল নয় মোটেও, কারন এ ধরনের প্রসেসে আপনি নলেজ প্যানেল পেতে প্রায় ১৫ দিনের মত সময় নেয়, আর হ্যা ১৫ দিনেই যে নলেজ প্যানেল পাবেন বিষয় টি এমনও নয়।
অনেক সময়ই নলেজ প্যানেল আসতে প্রায় ৩-৪ মাসও সময় নিয়ে থাকে তাই এটি নিয়ে হেজিটেশন ফিল করা একটি অন্য রকমই দেখাবে।
তবে আপনার ১ টা গান আর কিছু বায়োগ্রাফি তেই আপনি নলেজ প্যানল এর অন্তরভূক্ত হয়ে যাবেন তাই এটা নিয়ে টেনশন এর কিছু নাই।
মিউজিক এর সেরা প্লাটফর্ম গুলিঃ
আপনি কোন কোন মিউজিক প্লাটফর্মে গান আপ্লোড করলেই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে এটির একটি ছোট লিষ্ট দিচ্ছি এক নজরে দেখে নিন এবং এসব প্লাটফর্মে গিয়ে আপনি আপনার আর্টিষ্ট প্রোফাইল ক্রিয়েট করে নিতে পারবেন।
- Spotify
- Deezer
- Apple Music
- Amazon Music
- YouTube Music
- Tidal
নলেজ প্যানেল কি কাজে লাগে -
মূলত এটি অনেক আগেরই গুগল এর ভেরিফাইড সিষ্টেম বলা হয়। যেমন - ফেসবুক কিংবা টুইটার এ হয়ে থাকে, ঠিক তেমনই।
কারন একটি নলেজ প্যানেল ক্রিয়েট অটো হয় এবং এটিকে ক্লেইম এর জন্যও ফেস সহ হোল্ডীং কার্ড সাবমিট করে এর অশংদ্বারিত্ত্ব নিতে হয়।
এটি আপনি ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম এর ব্লু ব্যাজ এর কনফার্ম করতে আপনি একটি সাপোর্টিভ লিংক হিসাবে এটিকে কাজে লাগাতে পারবেন।
গুগল নলেজ প্যানেল নিয়ে কিছু কথা।
আশা করি আপনার কাছে আজকের বিস্তারিত বিষয়টি ফ্রি তেই এবং পেইড দুই উপায়ে কিভাবে নলেজ প্যানেল নিয়ে বেশ ভালো একটি আইডীয়া দিতে পেরেছি।
তো বন্ধুরা পোষ্ট টি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন, আর এভাবে কাজ করলে আপনার Google Knowledge Panel করতে কাউকে টাকা দিতে হবে না। আর টাকা মাইর ও খাবে না,নিজেই করতে পারবেন সব টা।
পোষ্ট টি লিখেছেন - Sabyasachi Dewery{alertSuccess}
Thanks vai, onek kisu jante parlam, music creater paid app ta amake email e send korle khusi hobo, Email: moviekhr@gmail.com
ReplyDeleteকিছু ফ্রি এপস গুগল প্লে খুজলেই পাবেন কারন নাম গুলি আমার ঠিক মনে পরছে না
ReplyDeleteThis content is too much information like my article, you must follow this article also by clicking from here. Hindi varnamala with english so check me now.
ReplyDeleteFl studio দিয়ে মিউজিক তৈরি করা যায়😣
ReplyDeletehae parben
Delete